top of page
Writer's pictureMD. Shahjalal

নিমের উপকারীতা


নিম একটি বহু বর্ষজীবি ও চির হরিত বৃক্ষ। নিম গাছের পাতা, ফল, ছাল বা বাকল, নিমের তেল,বীজ - এক কথায় নিমের সমস্ত অংশ ব্যবহার করা যায়। বিশ্বব্যাপী নিম গাছ, গাছের পাতা, শিকড়, নিম ফল ও বাকল ঔষধের কাঁচামাল হিসেবে পরিচিত। বর্তমান বিশ্বে নিমের কদর বেশি এর অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে ব্যহারের জন্য। নিম ছত্রাকনাশক হিসেবে, ব্যাকটেরিয়া রোধক হিসেবে ভাইরাস রোধক হিসেবে, কীট-পতঙ্গ বিনাশে, চ্যাগাস রোধ নিয়ন্ত্রণে, ম্যালেরিয়া নিরাময়ে,দন্ত চিকিৎসায় ব্যাথামুক্তি ও জ্বর কমাতে এবং জন্ম নিয়ন্ত্রণে ব্যবহার করা হয়।


নিম এর ব্যবহার:

..........

১। বুকের ভিতরে কফ জমে গেলে ৩০ ফোটা নিম পাতার রস, গরম পানির সাথে মিশিয়ে ৩ থেকে ৪ বার খেলে বুকের ব্যথা কমে যায়। গর্ভবতী, শিশু ও বৃদ্ধদের জন্য এ ঔষধ নিষিদ্ধ।


২। ছোট শিশুদের পেটে কৃমি হলে ৫০ গ্রাম নিম গাছের মূলের ছালের গুড়া, সামান্য গরম পানির সাথে মিশিয়ে দিনে ৩ বার খেলে উপকার পাওয়া যায়।


৩। নিমের পাতা বেটে হালকা করে মাথায় লাগিয়ে ঘন্টা খানেক পর মাথা ধুয়ে ফেললে উকুন নাশক হিসাবে কাজ করবে।


৪। নিম পাতা সিদ্ধ করে পানি দিয়ে গোসল করলে খোসপাচড়া চলে যায়। পাতা বা ফুল বেটে গায়ে কয়েকদিন লাগালে চুলকানি ভালো হয়।


৫। পোকামাকড় কামর দিলে বা হুল ফোটালে নিমের মূলের ছাল বা পাতা বেটে ক্ষতস্থানে লাগালে ব্যথা উপশম হয়।


৬। নিমের পাতা বা ছাল অথবা ছালের গুড়া দিয়ে নিয়মিত দাঁত মাজলে দাঁত হয়ে যাবে মজবুত ও রোগমুক্ত।

5 views0 comments

Commenti


Post: Blog2_Post
bottom of page